
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার আরও বলেন আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রয়োগ করা হবে যারা এই ওএমএসের চাল কালোবাজারির সাথে জড়িত। (খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার) আরও বলেন যে, ওএমএসের চাল বিতরণ কার্যক্রমে অনিয়ম ও দুর্নীতি করলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও হুঁশিয়ারি দিয়ে মন্ত্রী এই কথা বলেন। তিনি বলেন প্রয়োজনে বরখাস্ত ও ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হবে।
তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন, সোমবার ((১৩ এপ্রিল)) সকাল ১১টায় রাজধানীর মিন্টো রোডে মন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে। শহর ও গ্রামে বিপুল সংখ্যক মানুষের আয়-রোজগারের পথ রুদ্ধ হয়ে পড়ছে এই করোনাভাইরাস এর কারনে। সব ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের খাদ্য সহায়তা হিসেবে খাদ্য মন্ত্রণালয় ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির অধীনে চাল বিতরণ করছে বলেন (খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার)। খাদ্য মন্ত্রণালয়/খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিষয়টির সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়েছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় নির্দেশনার আলোকে। কিছু কিছু জায়গায় ওএমএসের চাল কালোবাজারি হচ্ছে,তা পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন চ্যানেল এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সূত্রে জানা যায়
ওএমএসের চাল কালোবাজারির সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রয়োগ করা হবে বলেন, খাদ্যমন্ত্রী।

No comments:
Post a Comment